১. রক্তদানে হৃদপিন্ড সবল হয়।
২. ক্যান্সার বুঝি কমে যায়।
৩. রক্তে লাল কণিকা সবল হয়।
৪. রক্তে কোলেস্টরেল কমে যায়।
৫. রক্তের বিভিন্ন কণিকাগুলো সতেজ হয়।
৬. ওজন নিয়ন্ত্রনে সাহায্য হয়।
৭. নতুন নতুন রক্ত কণিকা তৈরি হয়।
৮. রক্তদাতার শরীরকে উজ্জীবিত করে।
৯. রক্তদাতা তার কোন সংক্রমন রোগের ব্যাপারে আগাম জানতে পারে।
১০. রক্ত দানের প্রথম ও প্রধান কারণ হচ্ছে আপনার দানকৃত রক্ত একজন মানুষের জীবন বাঁচাবে।
১১. রক্ত জীবন বাচায়, নিজে রক্ত দিন এবং অন্যকেও রক্ত দানে উৎসাহিত করুন।
১২. হয়তো একদিন আপনার নিজের প্রয়োজনে বা বিপদে অন্য কেউ এগিয়ে আসবে।
১৩. ১৮-৫০ বছর বয়সী প্রত্যেক সুস্থ্য ব্যক্তি প্রতি ৪ মাস অন্তর রক্তদান করতে পারেন।
১৪. নিয়মিত রক্তদানে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক কমে থাকে।
১৫. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকগুন বেড়ে যায়।
১৬. নিজের মাঝে এক ধরনের আত্মতৃপ্তি উপলব্ধি করতে পারবেন।
১৭. Hemockromaosis নামক রক্তরোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে।
১৮. আপনার রক্ত দানের মাধ্যমে অসহায় মানুষের জীবন বেঁচে উঠবে, ফিরে পাবে একটি নতুন জীবন।
১৯. নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে বিনা খরচে জানা যায় নিজের শরীরে বড় কোন রোগ আছে কিনা। যেমন- হেপাটাইটিস- বি, হেপাটাইটিস- সি, সিফিলিস, এইচ আইভি ইত্যাদি।
২০. রক্তদা ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত পূর্ণেও রা সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনের সূরা মায়েদার ৩২নং আয়াতে বর্ণিত আছে যে, “একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সমগ্র মানব জাতির জীবন বাঁচানোর মত মহান কাজ”
রক্ত দান করবেন কেন?
RELATED ARTICLES